বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সাবেক সভাপতি নাজমুল হাসান পাপনের বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের কারণে দুদকের আইনে ও ২০ টি ব্যাংক একাউন্টের মাধ্যমে ঘুষ ও দুর্নীতির মাধ্যমে অর্জিত ৭৪২.৭৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেনের অপরাধে মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইনে মামলা করা হয়েছে।
পাপন ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে প্রায় ৮০০ কোটি টাকা সন্দেহজনক লেনদেনের প্রমাণ পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এ অভিযোগে তাদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।
সোমবার (৫ মে) দুদক মহাপরিচালক আক্তার হোসেন গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
আক্তার হোসেন বলেন, ‘নাজমুল হাসান পাপনের বিরুদ্ধে ২০ দশমিক ০৭ কোটি টাকার জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করার অপরাধে দুর্নীতি দমন কমিশন আইনে এবং ২০ টি ব্যাংক একাউন্টের মাধ্যমে ঘুষ ও দুর্নীতির মাধ্যমে অর্জিত ৭৪২ দশমিক ৭৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেনের অভিযোগে মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইনে মামলা করা হয়েছে।’
একইসঙ্গে পাপনের স্ত্রী রোকসানা হাসানের বিরুদ্ধে ১২ কোটি টাকার জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জন এবং ১১ টি ব্যাংক একাউন্টে ঘুষ ও দুর্নীতির মাধ্যমে অর্জিত ৪৯ দশমিক ৩২ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেনের অভিযোগে মামলা করা হয়।