শিরোনাম :
চেয়ারে বসার পর এখন আর ছাড়তে ইচ্ছে হয় না: ডাক্তার জাহিদ ইশরাকের অনুসারীরা রাস্তা থেকে সরে যাবেন, আশা মির্জা ফখরুলের কবে গাজা দখল করবেন, জানালেন নেতানিয়াহু জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে অবিলম্বে সরিয়ে দেওয়ার আহ্বান বিএনপির আদালত প্রাঙ্গণে মমতাজকে ডিম ও জুতা নিক্ষেপ ছাত্র উপদেষ্টারা পদত্যাগ না করা পর্যন্ত আন্দোলনকারীদের রাস্তায় থাকতে বললেন ইশরাক সৌদি আরব যেভাবে বাংলাদেশের চেয়ে ভালো দল ওয়াশিংটনে ইসরায়েলি দূতাবাসের দুই কর্মীকে গুলি করে হত্যা সাম্য হত্যার বিচার দাবিতে শাহবাগ মোড়ে ছাত্রদলের অবস্থান আওয়ামী লীগ সমর্থকদের বাকস্বাধীনতা ক্ষুণ্ণ হয়েছে : হিউম্যান রাইটস ওয়াচের

শিশুটির দাফন সম্পন্ন, অভিযুক্তের বাড়িতে ক্ষুব্ধ জনতার আগুন

উন্নয়ন সংবাদ রিপোর্ট
  • আপডেট : বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ, ২০২৫

মাগুরায় ধর্ষণের শিকার হয়ে মারা যাওয়া শিশুটির দাফন সম্পন্ন হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার এশার নামাজের পর জানাজা শেষে গ্রামের বাড়িতে তাকে দাফন করা হয়।

এর আগে শিশুটির মরদেহ রাজধানীর সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল (সিএমএইচ) থেকে হেলিকপ্টারে গ্রামের বাড়িতে নেওয়া হয়। মরদেহ মাগুরা পৌঁছানোর পর সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় শহরের নোমানী ময়দানে প্রথম জানাজা হয়। এতে অংশ নেয় হাজারো মানুষ। পরে মরদেহ গ্রামে নেওয়া হয়।

এদিকে ধর্ষণের ঘটনায় অভিযুক্তের বাড়িতে আগুন দিয়েছে বিক্ষুব্ধ জনতা। রাত পৌনে ৮টার দিকে বাড়িটিতে আগুন দেওয়া হয়।

স্থানীয়রা জানায়, জানাজার নামাজ শেষ হওয়ার পরপরই আসামিদের বাড়িতে ভাঙচুর ও আগুন দেয় লোকজন। রাত সোয়া ৮টার সময় এই প্রতিবেদন তৈরি পর্যন্ত ওই বাড়িতে আগুন জ্বলছিল। কাউকে সেখানে আগুন নেভাতে দেখা যায়নি।

কয়েকদিন মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করে বৃহস্পতিবার দুপুর ১টার দিকে সিএমএইচে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় আট বছর বয়সী শিশুটি। হাসপাতালের শিশুরোগের চিকিৎসা সংক্রান্ত নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (পিআইসিইউ) চিকিৎসা চলছিল তার। বুধবার চিকিৎসাধীন অবস্থায় চারবার ও বৃহস্পতিবার আরও দু‘বার ‘কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হয় শিশুটির।

পরিবারের অভিযোগ, শিশুটি গত ৫ মার্চ মাগুরায় বোনের বাড়ি বেড়াতে গিয়ে গভীর রাতে ধর্ষণের শিকার হয়। শিশুটিকে প্রথমে মাগুরা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। অবস্থার অবনতি হলে সেখান থেকে স্থানান্তর করা হয় ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। সেখানে তার অবস্থার উন্নতি হয়নি। পরে বৃহস্পতিবার রাতে অচেতন অবস্থায় শিশুটিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

অবস্থার অবনতি হলে শুক্রবার রাতে লাইফ সাপোর্ট দেওয়া হয়। অবস্থার আরও অবনতি হলে পরদিন বিকেলে শিশুটিকে সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) স্থানান্তর করা হয়। সেখানে তার চিকিৎসা চলছিল।

এই ঘটনায় শিশুটির মা বাদী হয়ে চারজনের নামে মামলা করেন। অভিযুক্তরা হলেন, শিশুটির ভগ্নিপতি সজিব (১৮), সজীবের ভাই রাতুল (১৭), তাদের বাবা হিটু মিয়া (৪২) ও মা জাবেদা বেগম (৪০)। তাদের সবাইকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

আরো পড়ুন

আর্কাইভ ক্যালেন্ডার

শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
 
১০১১১৩১৫১৬
১৯২০২১২২২৩
২৪২৫২৬২৭৩০
৩১  
© All rights reserved © unnayansangbad.com
Developer Design Host BD