প্রথমার্ধের পুরো ৪৫ মিনিটে ব্রাজিল শট নিয়েছে সাতবার, তবে প্রতিপক্ষের গোলমুখে কেবল একটি শটই ছিল। একের পর এক সুযোগ তৈরি হলেও ব্রাজিলের ফরোয়ার্ডরা সেগুলো কাজে লাগাতে ব্যর্থ হন।
উরুগুয়ের ডি-বক্সে বল পাঠাতে ব্রাজিলের মিডফিল্ডাররা সফল হলেও রাফিনিয়া, ইগর হেসুস, ও ভিনিসিয়ুসরা সুযোগের পর সুযোগ মিস করেছেন।
অন্যদিকে, উরুগুয়ে তাদের রক্ষণে ব্যস্ত সময় কাটিয়েছে। একমাত্র উল্লেখযোগ্য আক্রমণ বলতে ফেদে ভালভার্দের একটি ফ্রি-কিক, যা প্রতিপক্ষের গোলপোস্টে কোনো চ্যালেঞ্জ তৈরি করতে পারেনি।
ফলে, লাতিন আমেরিকার দুই ফুটবল পরাশক্তির প্রথমার্ধের লড়াই শেষ হয়েছে গোলশূন্যভাবে।